Akrit jaswal

Akrit Jaswal:

৭ বছর বয়সী ইন্ডিয়ান সার্জেন। ছোট বেলায় খুব অল্প সময়ে সে হাটঁতে শিখে যায় আর ১০ মাস বয়সেই সে কথা বলতে শিখে। আর মাত্র ৬ বছর বয়ষেই science এবং anatomy তে তার খুব আগ্রহ দেখে স্থানীয় হাসপাতালের ডাক্তাররা তাকে তাদের করা অপারেশন গুলো পাশে থেকে দেখার সুযোগ করে দিলো।অপারেশন দেখে উৎসাহিত হয়ে সে বাসায় এসে ঐ টপিকগুলো নিয়ে আরো পড়তো। একদিন এক হত দরিদ্র পরিবার তার এই অসামান্য ক্ষমতা দেখে তাদের মেয়েকে বিনে পয়সায় অপারেশন করার অনুরোধ জানায়।মাত্র ৭ বছর বয়ষে সে অপারেশনটি সফলতার সাথে করে দুনিয়ায় চমক সৃষ্টি করে।

প্রথমে আমরা দেখে নিই ডাক্তার হতে গেলে একটা কুন্ডলীতে কি কি থাকার দরকার আছে।

Important Planets that create Astrological Yoga to become a Doctor…

The Planets which Plays the most Vital Role in Doctor Horoscope are Sun, Jupiter, Moon. In case of Medicine Venus also plays an important role and in case of Surgeon Mars also plays an important role. Jupiter is the ultimate Knowledge and wisdom. It gives the knowledge to cure a person. In case of doctor, Moon is afflicted or will have malefic influence in it. Which will make the person strong enough to see other person suffering and healing them. A highly soft hearted person will not be able to Cure the suffering. Sun is known as the Indicator of Soul. It has the ability to cure some one and giving life. As per Varahmihira, Sun is the Significator of Doctors and Sun in Scorpio or Sagittarius can make one Doctor. Venus is Known to posses the Knowledge of ” Sanjeevani Vidya”, means the knowledge to cure a dead person. So Venus also has a Role to play. In case of Surgeon, they need to handle with blood and operating a physical body which requires the help of Mars. So all these planetary combinations for Medical profession needs to be checked in the Horoscopes.

Houses and Signs Prominent in Doctor Horoscope…….

The first house which need to be checked is 5th house and 10th house. 5th house is for intelligence and Education. To become a doctor, you need to be intelligent and good in Education. 10th house is the house of profession as well as Rewards, Recognition and status. So a Doctor will have strong 10th house. The 5th house and 10th house will be connected either by aspect or placement or conjunction creating Planetary combinations for medical profession.

6th house Indicates service and disease.12th house Indicates Hospitals. So these two Houses must be connected also by Placement-conjunction or Aspect to create planetary combinations for medical profession.

এই কুন্ডলীতে ডাক্তার হবার সব যোগ গুলোই ঠিকঠাক আছে , পাঠকগণ ছবির সাথে লেখা মিলিয়ে দেখে নিতে পারেন।

কিন্তু ডাক্তার হবার একটা বয়স থাকে, তাই না?
৯বছরে এমন ঘটনা মানে ভগবানের হাত ছাড়া কি বলবেন?
আমি আর্কিত এর দশাটা চোখ বুলিয়ে দেখলাম সে যখন প্রথম অপারেশন করেছিল সেটাও চলছিল ৬ ঘরের দশা, মনে রবির দশা।
সেও আবার ১০পতি।
পরাশর মুনি আমাদের যা যা শিখিয়ে গেছেন সব কটাই মিলে যাচ্ছে বলতে হবে।
একটা কথা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, শ্রী রাম চন্দ্র তার প্রথম যুদ্ধা করেছিলেন ১১ বছর বয়সে, জন্মানোর পর থেকেই শ্রী কৃষ্ণ জন্মানোর পর থেকেই তাহার লীলা শুরু করেছিলেন।

আমাদের সনাতন জ্যোতিষ শাস্ত্র মাইথলজির ওপর বেস করে চলে পুরোটাই, যে সকল মানুষ মাইথলজি নিয়ে ঠিক থাক পড়াশোনা করেছেন তাদের অস্ট্রোলজি বুঝতে খুব একটা অসুবিধা হবে না।
তাহলে আসুন আর্কিত এর জন্ম কুন্ডলীটা মাইথলজির পেখ্যাপটে দেখি কেমন লাগে।

চন্দ্র কর্ত্তৃক গুরুপত্নী হরণ ও বুধের জন্ম, এই সূত্রে বুধ হলো বৃহস্পতির সন্তান, আবার কচ নামে বৃহস্পতির এক পুত্র ছিল। সেই কচ কি এই বুধ তাতে প্রচুর দ্বিমত আছে অনেকের কাছে। যাই হোক সেই প্রসঙ্গে আমি যাচ্ছি না, তবে জ্যোতিষ শাস্ত্রে আমরা জানি বুধ হলো বৃহস্পতির সন্তান আর শুক্রের বন্ধু বা শিষ্য।
বৃহস্পতি এর সন্তান কিভাবে শুক্রের শিষ্য হলেন তার গল্পটা আপনাদের জানার প্রয়োজন আছে।

দেবাসুরদের মধ্যে সব সময় মহাযুদ্ধ লেগেই থাকত, তখন সেইকারনে তারা আলোচনা করে নিজেদের মনমত পুরোহিত নিয়োগ করলেন। দেবতাদের পুরোহিত হলেন বৃহস্পতি। অন্যদিকে দানবদের ভার্গব তথা ভৃগুপুত্র শুক্রাচার্য।
যুদ্ধে যত দৈত্যবধ হয় শুক্রের মন্ত্রে সকলেই বেঁচে ওঠে। শুক্রাচার্যের সঞ্জীবনী মন্ত্রের প্রভাবে দানবদের যত মৃত্যু হয় তত তারা বেঁচে ওঠে। এদিকে দেবতারা যুদ্ধে নিহত হলে অঙ্গীরা পুত্র বৃহস্পতি তাদের বাঁচাতে পারেন না।

শুক্রের ক্ষমতায় দেবতারা চিন্তিত হলেন। কচ নামে বৃহস্পতির এক পুত্র ছিল। সকলে তাকে শুক্রের কাছে সেই গুপ্তমন্ত্র শিখতে পাঠালেন। বললেন –তুমি অসুররাজ বৃষপর্বার কাছে যাও, সেখানে শুক্রাচার্যকে পাবে। শুক্রের প্রিয়কন্যা দেবযানীকে যদি সন্তুষ্ট করতে পার তবে নিশ্চয় মৃতসঞ্জীবনী বিদ্যা লাভ করবে। বৃষপর্বপুরে শুক্রের বাস। শিষ্য হয়ে কচ সেখানে উপস্থিত হলেন। শুক্রাচার্য তাঁর সুন্দরী কন্যা দেবযানীকে অসম্ভব স্নেহ করতেন।
কচ শুক্রের কাছে নিজের পরিচয় দিলেন। অঙ্গীরার পৌত্র তথা বৃহস্পতির পুত্ররূপে। তার প্রতি খুশি হয়ে শুক্রাচার্য তাকে শিষ্যরূপে গ্রহণ করলেন। তাকে সকল বিদ্যাপাঠ দিতে লাগলেন।

তার মানে এখানে এটাই বোঝা গেল, জন্ম কুন্ডলীতে শুক্র আর বুধের মেলবন্ধন আর তা ভালো জায়গায় থাকা জাতকের জীবনে সঞ্জীবনীর কাজ করে থাকে, তার সাথে যদি বৃহস্পতির দৃষ্টি থাকে তাহালে এই যোগ টাকে আরো প্রমিনেন্ট করে তোলে।
ভালো করে আর্কিত এর জন্ম কুন্ডলীতে দেখুন, শুক্র উচ্চস্ত হয়ে বুধের সাথে সহাবস্থান হয়ে বুধের নীচ ভঙ্গ করেছেন তারসাথে ৭মে বৃহস্পতি অবস্থান করে ডিরেক্ট দৃষ্টি দিয়েছে।
৫ম ঘরে যেখানে মনের বিকাশ হয়, সেখানে শুক্র বুধ বসে থেকে তার জ্ঞানের আলো বাড়ায় আর বৃহস্পতি তার পূর্ণ দৃষ্টি দিয়ে আশীর্বাদ করেন তাহলে ৯বছর কেনো?
তার আগেও আর্কিত অনেক কিছু করে ফেলতে পারতো।
ভোগবান আর্কিত এর মঙ্গল করুক।

আসলে কি জানেন?
ভোগবনের সৃষ্টি আমরা কখনো এড়াতে পারবো না।
আমি একটা সাধারণ মানুষ, জানি বা কত টুকু, বুঝি বা কতটুকু?
পড়াশোনা যখন সুরু করেছিলাম জ্যোতিষ নিয়ে তখন সবাই বলতেন, সব কিছুই লুকিয়ে আছে আমাদের জন্ম কুন্ডলীতে।
ঠিকভাবে দেখতে শিখতে হবে।
এক জন্ম হয়তো কম পড়বে এই জ্যোতিষ নিয়ে পড়াশোনা করতে।
শিখব কবে সে জানি না।

সম্রাট বসু।